সময়: ০০:৪২:১৩ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, মে ১৯, ২০২২ ইং
  • বিজ্ঞাপন দিন
  • Privacy Policy
  • Home Page
  • About
  • Contact
    • Advertise
    • Privacy & Policy
    • Contact
Shadow News
  • প্রচ্ছদ
  • ফিচার
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • দিবস প্রতিপাদ্য
    • বরেণ্য ব্যক্তিত্ব
    • তারুণ্য
    • দৃষ্টিপাত
  • একাডেমিক
    • এইচ এস সি
    • এস এস সি
    • জে এস সি
    • পি এস সি
  • অ্যাডমিশন
    • অধিভুক্ত কলেজ
      • ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
      • ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ
      • বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজ
      • ভেটেরিনারি কলেজ
    • গুচ্ছ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
    • প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    • মেডিকেল কলেজ
    • বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়
    • গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়
    • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
    • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • সরকারী চাকুরী
    • বিসিএস এবং বিজেএস
    • ব্যাংক জব
    • শিক্ষক নিয়োগ
    • বেসরকারী চাকুরী
      • ইন্টার্নশিপ
    • স্কলারশিপ
      • উচ্চশিক্ষা
      • উপবৃত্তি
  • ক্যাম্পাস টুকিটাকি
    • পাবলিক ভার্সিটি
    • প্রাইভেট ভার্সিটি
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অলিম্পিক ও অন্যান্য
  • অর্থনীতি
    • রিপোর্ট সমীক্ষা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আবিষ্কার
    • উদ্ভাবন
    • টেক নিউজ
  • লাইফ স্টাইল
    • করোনাভাইরাস
    • ভ্রমণ
  • রিভিউ
    • বুক রিভিউ
    • গেজেট রিভিউ
    • অ্যাপ রিভিউ
    • সফটওয়্যার রিভিউ
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ
  • অন্যান্য
    • প্রতিযোগিতা
    • স্টার্ট আপ
      • স্টার্টআপ
    • ই-লার্নিং
    • ধর্ম ও জীবন
অনুসন্ধানকৃত ফলাফল পাওয়া যায় নি
প্রাপ্ত ফলাফল সবগুলো দেখুন
  • প্রচ্ছদ
  • ফিচার
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • দিবস প্রতিপাদ্য
    • বরেণ্য ব্যক্তিত্ব
    • তারুণ্য
    • দৃষ্টিপাত
  • একাডেমিক
    • এইচ এস সি
    • এস এস সি
    • জে এস সি
    • পি এস সি
  • অ্যাডমিশন
    • অধিভুক্ত কলেজ
      • ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
      • ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ
      • বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজ
      • ভেটেরিনারি কলেজ
    • গুচ্ছ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
    • প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    • মেডিকেল কলেজ
    • বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়
    • গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়
    • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
    • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • সরকারী চাকুরী
    • বিসিএস এবং বিজেএস
    • ব্যাংক জব
    • শিক্ষক নিয়োগ
    • বেসরকারী চাকুরী
      • ইন্টার্নশিপ
    • স্কলারশিপ
      • উচ্চশিক্ষা
      • উপবৃত্তি
  • ক্যাম্পাস টুকিটাকি
    • পাবলিক ভার্সিটি
    • প্রাইভেট ভার্সিটি
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অলিম্পিক ও অন্যান্য
  • অর্থনীতি
    • রিপোর্ট সমীক্ষা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আবিষ্কার
    • উদ্ভাবন
    • টেক নিউজ
  • লাইফ স্টাইল
    • করোনাভাইরাস
    • ভ্রমণ
  • রিভিউ
    • বুক রিভিউ
    • গেজেট রিভিউ
    • অ্যাপ রিভিউ
    • সফটওয়্যার রিভিউ
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ
  • অন্যান্য
    • প্রতিযোগিতা
    • স্টার্ট আপ
      • স্টার্টআপ
    • ই-লার্নিং
    • ধর্ম ও জীবন
অনুসন্ধানকৃত ফলাফল পাওয়া যায় নি
প্রাপ্ত ফলাফল সবগুলো দেখুন
Shadow News
অনুসন্ধানকৃত ফলাফল পাওয়া যায় নি
প্রাপ্ত ফলাফল সবগুলো দেখুন
Click to follow Shadow News on Google news Click to follow Shadow News on Google news Click to follow Shadow News on Google news
মূল পাতা অ্যাডমিশন

সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা: বাস্তবতা ও যত বিপক্ষ যুক্তি

লিখেছেন এ এস এম জেবিন সাজ্জাদ
ফেব্রুয়ারি ১, ২০২০
হতে অ্যাডমিশন
পড়তে সময় লাগবে:মাত্র 1 মিনিট
A A
0
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা: বাস্তবতা ও যত বিপক্ষ যুক্তি
ফেসবুকটেলিগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কি অনেক টাকা আয় করেন? বিশেষ করে নির্ধারিত বেতন-ভাতার বাইরে, অনৈতিকভাবে বা নিদেনপক্ষে অগ্রহণযোগ্য উপায়ে? কিছুদিন ধরেই দেখছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই বাড়তি আয় অনেকের বিরাট মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ‘আয়-রোজগারের সুযোগ’ বন্ধ করাটা এত জরুরি হয়ে গেছে যে, সেই প্রশ্ন তুলে এমন সব সিদ্ধান্ত হুট-হাট নেওয়া হচ্ছে, যা নিয়ে আসলে অনেক চিন্তাভাবনা এবং সত্যিকারের ‘গবেষণা’ হওয়া দরকার। সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দেশ রুপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানা যায়। 

নিবন্ধে আরও জানা যায়, এই যেমন, গত কয়েক মাসে দেশের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সান্ধ্য বা অনিয়মিত কোর্স নিয়ে অনেক আলোচনা উঠলো। সন্দেহ নেই, সান্ধ্য কোর্সের উদ্দেশ্য বা মান নিয়ে অনেক ধরনের প্রশ্নই তোলা যায়। আলোচনার মূল সুরটা আসলে ছিল, এসব কোর্স থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা আয় করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা, বিনিময়ে অনেকটা বিকিয়ে দেন সার্টিফিকেট। সমাধান? সব সান্ধ্য কোর্স বন্ধ করে দেওয়া। ব্যস, রাত পোহাতেই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো, বন্ধ করে দিতে হবে সব সান্ধ্য কোর্স।

এবার তার চেয়েও মারাত্মক একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ইউজিসির সাম্প্রতিক এক সভায়। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই দেশের সব পাবলিক  বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সমন্বিত’ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই সমন্বিত পদ্ধতি নিয়ে কয়েক বছর ধরেই বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা হচ্ছে। সেই আলোচনায় এর পক্ষে ও বিপক্ষে, দুই ধরনেরই মত প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু এর পক্ষে যুক্তি দেখাতে গিয়ে প্রায় অকারণে টেনে আনা হচ্ছে ভর্তি খাত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ‘আয়’কে। ‘আয়’ কমে যাবে বলেই নাকি  বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এই সমন্বিত পদ্ধতি চালু করতে রাজি হচ্ছেন না!

কিন্তু আসলেই কি তাই? এই খাত থেকে প্রকৃতপক্ষে কত টাকা আয় হয়  বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষকদের, কেউ কি হিসাব কষে দেখেছেন? ঢাকা  বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাধারণ শিক্ষক হিসেবে বছরে চারটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার দিন ইনভিজিলেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করে বিগত বিশ বছরের মধ্যে চলতি বছর সর্বোচ্চ নয় হাজার টাকা আয় করেছি আমি। এর বাইরে যারা বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত থাকেন (যার মধ্যে আমিও ছিলাম; কিন্তু পাঁচটি ইউনিটে এই সংখ্যাটা সর্বোচ্চ পঞ্চাশজন হতে পারে) তারা আলাদা একটা সম্মানী পান, ঘণ্টায় ২৫০ টাকা হারে। এবার লিখিত পরীক্ষা নেওয়ায় বিভিন্ন বিষয়ের খাতা দেখা ও নিরীক্ষণ করার পারিশ্রমিক হিসেবেও কিছু টাকা আয় করার সুযোগ হয়েছে, হাতেগোনা কয়েকজন শিক্ষকের। সেও খুব বেশি নয়, প্রতিটি উত্তরপত্রে প্রতি অংশ ২৫ টাকা; মানে কেউ যদি ৫০০ উত্তরপত্র মূল্যায়ন বা নিরীক্ষণ করেন, তবে তার পারিশ্রমিক হবে সাড়ে বারো হাজার টাকা। যদি প্রতি পাঁচ মিনিটে একটি উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা সম্ভব হয়, তাহলে এই টাকা আয় করতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে ২৫০০ মিনিট, মানে প্রায় ৪২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে হয়েছে! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় শুনতে পাই অন্যান্য বিশ^বিদ্যালয়ে এই পারিশ্রমিকের পরিমাণ একটু বেশি, তা কতই আর বেশি হবে, না হয় এর চার গুণই হলো। সেটাও কি খুব বেশি, পরিশ্রমের তুলনায়?

কথিত এই সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা কেন নেওয়া জরুরি? যুক্তি হচ্ছে, ভর্তির মৌসুমে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন  বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে যাতায়াত ও পরীক্ষার ফি খাতে অনেক টাকা খরচ করতে হচ্ছে, শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের কষ্ট লাঘবেই এই পদ্ধতি দরকার। এটা সত্যি বটে, প্রস্তাবিত পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের এই কষ্ট কমে আসবে। কিন্তু তাতে কি এর চেয়েও জরুরি যে বিষয়টি, শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই ও তাদের পছন্দের সমন্বয় করে ভর্তির সুযোগ দেওয়া, সেটি প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে পড়বে না? কেমন করে সেটার সমাধান হবে?

আরওপড়তে পারেন:

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষে ভর্তিতে আবেদনের সময় ঘোষণা

এবার ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা

যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজসমূহের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার কথা। অনেক বছর ধরে চলে আসা এই পদ্ধতিটির সীমাবদ্ধতা ও বিশেষ করে বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্নটি যদি উপেক্ষাও করি; এর সঙ্গে কি আসলে  বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির তুলনা করা যায়? মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি করা হয় একটি মাত্র কোর্সে, সেখানে ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাওয়াদের মেধাতালিকা করতে গিয়ে বিবেচনায় নিতে হয় একটিমাত্র চলক, কলেজভিত্তিক পছন্দ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে কি সেটা সম্ভব? দেশে পাবলিক  বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা অর্ধশত। এর কোনোটায় অনুষদ আছে দুটি বা তিনটি, কোনোটিতে দশটি। একটি অনুষদে বিভাগ সংখ্যা কোথাও ১৮/২০টি, কোথাও দুটি বা এমনকি একটিমাত্র। এর প্রতিটিতে ভর্তির যোগ্যতার শর্ত ভিন্ন ভিন্ন আর সেটাই হওয়া উচিত। শিক্ষার্থীকে পছন্দের সুযোগ দিতে গেলে কতগুলো চলক বিবেচনায় নিতে হবে আর সেগুলো হিসাবে নিয়ে লক্ষাধিক পরীক্ষার্থীর ফলাফল নির্ভুলভাবে প্রস্তুত করতে কত সময় লাগবে কেউ হিসাব করে দেখেছেন? আমরা কি এর জন্য প্রস্তুত?

ইউজিসির ওই সভার সিদ্ধান্ত (যেমনটা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে) অনুসারে ভর্তি পরীক্ষা আবার হবে রচনামূলক; কেন্দ্র থাকবে নিকটতম বিশ্ববিদ্যালয়। বিভিন্ন কেন্দ্রের এই লক্ষাধিক উত্তরপত্র মূল্যায়নের ব্যাপারটি সমন্বয় করা হবে কীভাবে? মূল্যায়ন করবেন কারা? মূল্যায়নে সমতা রক্ষা করা হবে কীভাবে? এই পদ্ধতির পক্ষে যুক্তি দেখাতে গিয়ে অনেকেই ভুলভাবে উদাহরণ দেখাচ্ছেন ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিয়ার। ওই সব দেশে নাকি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা আছে! বাস্তবতা হলো, ব্রিটেন বা অস্ট্রেলিয়ায় স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির পদ্ধতি একেবারেই ভিন্ন। দুদেশেই আবেদনের প্রক্রিয়াটা সমন্বয় করে একটা কমিটি। কিন্তু তারা মোটেই পরীক্ষা নেয় না। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক কোর্সে ভর্তির যোগ্যতা ভিন্ন, ভর্তির জন্য যদি পরীক্ষা দিতে হয়, তাহলে ইউএসিএস (Universities and Colleges Admissions Service) নামের ওই সিস্টেমে আবেদন করার আগেই সেই পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করে আসতে হয়। আবেদন করতে হয়  বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে নয়, কোর্স দিয়ে। একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি কোর্সে আবেদন করতে পারে, পাঁচটি ভিন্ন  বিশ্ববিদ্যালয়েও হতে পারে আবার একই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক কোর্সেও হতে পারে, তবে সব মিলিয়ে পাঁচটির বেশি কোর্সে আবেদন করার সুযোগ থাকে না। আবেদনের ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষা কিংবা অন্য কোনো যোগ্যতা নিরূপণী পরীক্ষার মাধ্যমে ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করলেই চলে, বিবেচনা করা হয় আসলে আবেদনের সঙ্গে দাখিল করা শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত বিবরণী বা পারসোনাল স্টেটমেন্ট (যেখানে সে কেন বিষয়টি পড়তে চায় এবং তার পড়াশোনার খরচ কীভাবে জোগাড় হবে, সেই সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করতে হয়) আর রেফারেন্স লেটার। সংশ্লিষ্ট কোর্স পরিচালনাকারী বিভাগ (অনুষদ বা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বিভাগ) এই দুটি মাপকাঠি বিবেচনা করে স্থির করে কারা সুযোগ পাবেন।

বিশাল দেশ যুক্তরাষ্ট্রে এমন কোনো কেন্দ্রীয় ব্যবস্থা নেই। বাংলাদেশের চেয়ে ৬৫ গুণ বড় এই দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা পাঁচ হাজারের ওপরে। কিন্তু যারা স্নাতক পর্যায়ে পড়তে চায়, তাদের সামনে রাস্তাটা মোটামুটি এ রকম-

১. বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে খোঁজ নাও

২. আবেদনপত্র তুলে জমা দাও

৩. ভর্তি পরীক্ষা (দরকার হলে) দাও

৪. ভর্তির অফার লেটার পাও

৫. ভর্তি হয়ে যাও

অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই আসলে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয় না। হাইস্কুল ডিপ্লোমা আর স্যাট স্কোরের ভিত্তিতেই প্রার্থীদের বাছাই করে ফেলে তারা। যেখানে সেটা সম্ভব হয় না, সেখানে পরীক্ষাই ভরসা। তো, সেখানে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এক স্টেট থেকে আরেক স্টেটে যেতে সময় এবং অর্থ ব্যয় হয় না? হয়, কিন্তু বিশ^বিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষা তো আর সবার জন্য না; তাই যারা এটা পেতে চায়, তারা কষ্টটা সহ্য করে।

আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা হলো, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষাকে আমরা ‘অধিকার’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছি। অনার্সে ভর্তি হতে না পারলে আমাদের ‘সম্মান’ থাকে না; তাই সবাই কোনো কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে, ইচ্ছে থাকুক আর না থাকুক, কোনো একটা বিষয়ে ভর্তি হয়ে ‘সম্মান’ অর্জন করার চেষ্টা করে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাই প্রবল প্রতিযোগিতা, একজন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীকেও মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদ এমনকি বাণিজ্য, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞানের বিষয়গুলোতেও কপাল ঠুকে দেখতে হয়, কোথায় লেগে যায়, বলা তো যায় না!

এর ফল কী? আমরা একদল অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীকে জোর করে চার বছরের অনার্স এবং তারপর কোনো নতুন পরীক্ষা না নিয়ে, অন্য কাউকে সুযোগ না দিয়ে আরও এক বছরের মাস্টার্স কোর্স পড়তে বাধ্য করি। এদের একেকজনের পেছনে রাষ্ট্রের খরচ কত, হিসাব করে দেখেছেন কেউ? গত বছরের ডাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকা অনুসারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংখ্যা ৩৮ হাজারের কিছু বেশি। তাদের জন্য ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট ছিল ৮১০ কোটি টাকা। মানে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় এক বছরেই দুই লাখ টাকার ওপরে। জনগণের করের এই বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করার পেছনে যুক্তি হতে পারে একটাই, দক্ষ জনশক্তি তৈরি। সে জন্য আগে দরকার সত্যিকারের গবেষণা, শিক্ষার্থীদের কোন দক্ষতাটির আমাদের এখন প্রয়োজন, ভবিষ্যতে প্রয়োজন হবে, সেটা নিরূপণ করে সেই দক্ষতা অর্জনের ব্যবস্থা করা। তা না করে আমরা জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ব্যবস্থা করে ফেলেছি, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের পড়ানোর মতো দক্ষ শিক্ষক আমাদের আছে কি না, তা না ভেবেই। অপ্রয়োজনে তৈরি করা চাহিদা যে প্রচুর!

তাই আমাদের দেশের বাস্তবতার সঙ্গে অন্য দেশের বাস্তবতা না মেলানোই ভালো। ভেবে দেখতে হবে, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দৃশ্যমান ক্ষুদ্র একটি সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে অজান্তে আরও বড় সমস্যা সৃষ্টি করে ফেলছি না তো আমরা? সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের মতো সিদ্ধান্ত নিতে হলে আগে দরকার বর্তমানে বিদ্যমান ভর্তিপদ্ধতির ভালো ও খারাপ দিক নিয়ে সত্যিকারের গবেষণা। কেন আমরা এই পরিবর্তন আনতে চাই? বর্তমান পদ্ধতির সীমাবদ্ধতাগুলো কী কী? এর মধ্যে কোনটির সমাধান অগ্রাধিকার পেতে পারে? সেই সমাধান কী হওয়া উচিত? সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষাই যদি সমাধান হয়, তাহলে সেই পরীক্ষার পদ্ধতিগত কাঠামো কী হবে? কারা সেটার ব্যবস্থাপনায় থাকবেন? প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তা কীভাবে রক্ষিত হবে? উত্তরপত্র মূল্যায়নে সমতা রক্ষা করা হবে কীভাবে? শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগ পছন্দের ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়নের প্রক্রিয়াটি কীভাবে করা হবে, তাতে কত সময় লাগবে? এসব প্রশ্নের সমাধান না করে সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা চাপিয়ে দেওয়াটা আত্মঘাতী হবে, নিশ্চিত।

এই গবেষণাটা এখনই শুরু করা জরুরি, তার চেয়েও বেশি জরুরি সম্ভবত কথায় কথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অপমান বন্ধ করা। দেশের অন্য সেক্টরের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না; বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন সারা বিশ্বে সবচেয়ে কম, এই বাস্তবতাটা স্বীকার করতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আয় কত, এটা থেকে সরিয়ে ফোকাসটা নিতে হবে ভর্তির প্রক্রিয়াটা আসলে কী হওয়া উচিত, সেদিকে।

লেখকঃ
এ কে এম খাদেমুল হক
সহযোগী অধ্যাপক
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
শেয়ার করুনঃ

এখন না
এ এস এম জেবিন সাজ্জাদ

এ এস এম জেবিন সাজ্জাদ

সম্পর্কিতকন্টেন্ট

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষে ভর্তিতে আবেদনের সময় ঘোষণা
অ্যাডমিশন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষে ভর্তিতে আবেদনের সময় ঘোষণা

এপ্রিল ২৭, ২০২২
এবার ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
অ্যাডমিশন

এবার ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা

এপ্রিল ৭, ২০২২
ভর্তি কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের
অ্যাডমিশন

ভর্তি কার্যক্রম সমাপ্ত ঘোষণা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের

মার্চ ১৫, ২০২২
মেডিকেল ভর্তি : কোন কলেজে কত আসন
অ্যাডমিশন

মেডিকেল ভর্তি : কোন কলেজে কত আসন

মার্চ ১৪, ২০২২
অনুষ্ঠিত হয়েছে বিইউপি ভর্তি পরীক্ষা
অ্যাডমিশন

অনুষ্ঠিত হয়েছে বিইউপি ভর্তি পরীক্ষা

মার্চ ১১, ২০২২
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ৬ষ্ঠ মেধাতালিকা ও কোটার ২য় মেধাতালিকা প্রকাশিত
অ্যাডমিশন

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ৬ষ্ঠ মেধাতালিকা ও কোটার ২য় মেধাতালিকা প্রকাশিত

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২২
পরবর্তী আর্টিকেল
আইবিএমের নতুন সিইও অরবিন্দ কৃষ্ণ, জিনি রমেটি অবসরে

আইবিএমের নতুন সিইও অরবিন্দ কৃষ্ণ, জিনি রমেটি অবসরে

আপনার মতামত দিন

কন্টেন্ট খুজতে

অনুসন্ধানকৃত ফলাফল পাওয়া যায় নি
প্রাপ্ত ফলাফল সবগুলো দেখুন
  • সর্বাধিক পঠিত
  • ট্রেন্ডিং
  • সর্বশেষ
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

অক্টোবর ২০, ২০২১
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ: বিদায় হজ্জের ভাষণ

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ: বিদায় হজ্জের ভাষণ

জুন ২৬, ২০২০
আজ বিশ্ব পরিবার দিবস

আজ বিশ্ব পরিবার দিবস

মে ১৫, ২০২১
ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

মে ১২, ২০২২
মাসজিদুল হারাম নিয়ে অজানা এক গল্প

মাসজিদুল হারাম নিয়ে অজানা এক গল্প

জুন ৯, ২০২১
ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

মে ১২, ২০২২
আজ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

আজ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

মে ১২, ২০২২
২০২৩ সালে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা সব বিষয়ে

২০২৩ সালে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা সব বিষয়ে

মে ৯, ২০২২
রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজিত

রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজিত

মে ৫, ২০২২
ঈদুল ফিতর : আমাদের করনীয় কি?

ঈদুল ফিতর : আমাদের করনীয় কি?

মে ২, ২০২২

নিজেকে প্রস্তুত রাখতে প্রতিদিন ফ্রি মডেলটেস্ট দাও

Admission Assistant অ্যাপ আয়োজিত অধ্যায়ভিত্তিক ফ্রি মডেলটেস্ট দিয়ে দেখে নাও দেশব্যাপি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের মাঝে তোমার র‍্যাংকিং কত?
প্রতিদিনের পরীক্ষায় সর্বোচ্চ স্কোর অর্জনকারী ৫জনের জন্য থাকছে আমাদের যেকোন কোর্সে ২৫% ডিস্কাউন্ট।Admission Assistant
ফ্রি মডেল পরীক্ষায় অংশ নিতে এখনি ডাউনলোড/আপডেট করো Admission Assistant অ্যাপ

banglanewspaper

সম্প্রতি প্রকাশিত

ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

ISOCELL HM6 ইমেজ সেন্সর দিয়ে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রথম ফোন রিয়েলমি ৯

মে ১২, ২০২২
আজ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

আজ আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

মে ১২, ২০২২
২০২৩ সালে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা সব বিষয়ে

২০২৩ সালে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা সব বিষয়ে

মে ৯, ২০২২
রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজিত

রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজিত

মে ৫, ২০২২
আরো দেখুন
পাবলিকান হওয়ার সব আয়োজন এখন একটি প্লাটফর্মে পাবলিকান হওয়ার সব আয়োজন এখন একটি প্লাটফর্মে পাবলিকান হওয়ার সব আয়োজন এখন একটি প্লাটফর্মে
বিজ্ঞাপন
ফেসবুক টুইটার ইউটিউব ইনস্টাগ্রাম লিঙ্কডইন
Shadow News

টিম শ্যাডো নিউজ

প্রকাশক: আবদুল্লাহ আল মামুন
সম্পাদক: মাহবুব হাসান তন্ময়
ডিরেক্টর অব অপারেশন্স: মাসরুর সাকিব
সহ-সম্পাদক: নাঈম হাসান
সহ-সম্পাদক: জয়নাব হোসেন

বাংলাদেশের একটি শিক্ষার্থীবান্ধব নিউজপোর্টাল

ইতিবাচক সব খবরাখবর পেতে

নোটিফিকেশন চালু করে নিন

ঠিক আছে

ডাউনলোড করুন শ্যাডো নিউজ অ্যাপ

play store

শেয়ার করুন:

আমাদের ঠিকানা

বিটিআই সেন্ট্রাল প্লাজা ফার্মগেট
ফার্মগেট,  ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ
ইমেইল- shadownewsbd@gmail.com

© 2020 Shadow News - All Right Reserved

অনুসন্ধানকৃত ফলাফল পাওয়া যায় নি
প্রাপ্ত ফলাফল সবগুলো দেখুন
  • ফিচার আর্টিকেল
    • দিবস প্রতিপাদ্য
    • দৃষ্টিপাত
    • আন্তর্জাতিক
    • বরেণ্য ব্যক্তিত্ব
    • তারুণ্য
    • বাংলাদেশ
  • একাডেমিক
    • এইচ এস সি
    • এস এস সি
    • জে এস সি
    • পি এস সি
  • অ্যাডমিশন
    • অধিভুক্ত কলেজ
      • ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
      • ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ
      • বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজ
      • ভেটেরিনারি কলেজ
    • গুচ্ছ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
    • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
    • গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়
    • প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    • মেডিকেল কলেজ
    • বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়
    • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
  • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • সরকারী চাকুরী
    • বিসিএস এবং বিজেএস
    • ব্যাংক জব
    • শিক্ষক নিয়োগ
    • বেসরকারী চাকুরী
      • ইন্টার্নশিপ
    • স্কলারশিপ
      • উচ্চশিক্ষা
      • উপবৃত্তি
  • খেলাধুলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অলিম্পিক ও অন্যান্য
  • অর্থনীতি
    • রিপোর্ট সমীক্ষা
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • আবিষ্কার
    • উদ্ভাবন
    • টেক নিউজ
  • লাইফ স্টাইল
    • করোনাভাইরাস
    • ভ্রমণ
  • রিভিউ
    • বুক রিভিউ
    • গেজেট রিভিউ
    • অ্যাপ রিভিউ
    • সফটওয়্যার রিভিউ
    • সাবজেক্ট রিভিউ
    • বিশ্ববিদ্যালয় রিভিউ
  • অন্যান্য
    • ধর্ম ও জীবন
    • ক্যাম্পাস টুকিটাকি
    • ই-লার্নিং
    • ইভেন্ট এবং প্রতিযোগিতা
    • স্টার্ট আপ
      • বাংলাদেশী স্টার্টআপ
  • বিজ্ঞাপন দিন

© 2020 Shadow News - All Right Reserved